জাতির উদ্দ্যেশ্যে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ। মেয়াদ মাত্র ১০ মিনিট। তাতেই বাজিমাত। নরেন্দ্র মোদীর ক্রিসমাসের ভাষণে একসঙ্গে ৩টি বড় ঘোষণা হল দেশবাসীর জন্য
২০২২- এর শুরুতেই ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের জন্য টিকাকরণ অভিযান শুরু হবে। ওই কর্মসূচি শুরু হবে ৩রা জানুয়ারি।
১০ জানুয়ারি থেকে কো-মর্বিডিটি রয়েছে এমন ষাটোর্ধ্ব নাগরিকরা পাবেন বুস্টার টিকা।
শনিবার রাত পৌনে দশটা নাগাদ জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। একই সঙ্গে স্বাস্থ্যকর্মী ও করোনা যোদ্ধাদেরও দেওয়া হবে ওই বুস্টার টিকা।
মোদি শনিবার জাতির উদ্দেশে বলেন, ‘‘করোনা এখনও পুরোপুরি চলে যায়নি। নতুন রূপ ওমিক্রনে আক্রান্তদের খোঁজ মিলছে ভারতেও।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘এই পরিস্থিতিতে আমাদের কোভিড বিধি যথাযথ ভাবে পালন করতে হবে। দেশের স্বাস্থ্য পরিকাঠামো পুরোপুরি তৈরি। দেশে ১৮ লক্ষ আইসোলেশন বেড ও লক্ষাধিক আইসিইউ বেড প্রস্তুত রয়েছে।’’
60 वर्ष से ऊपर की आयु के कॉ-मॉरबिडिटी वाले नागरिकों को, उनके डॉक्टर की सलाह पर वैक्सीन की Precaution Dose का विकल्प उनके लिए भी उपलब्ध होगा।
— PMO India (@PMOIndia) December 25, 2021
ये भी 10 जनवरी से उपलब्ध होगा: PM @narendramodi
इसलिए Precaution की दृष्टि से सरकार ने निर्णय लिया है कि हेल्थकेयर और फ्रंटलाइन वर्कर्स को वैक्सीन की Precaution Dose भी प्रारंभ की जाएगी।
— PMO India (@PMOIndia) December 25, 2021
इसकी शुरुआत 2022 में, 10 जनवरी, सोमवार के दिन से की जाएगी: PM @narendramodi
১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে চিকিৎসক মহল। পেডিয়াট্রিকদের অধিকাংশই বলছেন, ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়স যাদের, তাদের টিকা দেওয়া জরুরি ছিল। এটা খুবই ভাল সিদ্ধান্ত। স্কুল খুলে গিয়েছে। তাই ওদের বাইরে বেরোতে হচ্ছে। সব দিক থেকে দেখলে ছোটদের টিকাকরণের প্রয়োজনীয়তা বাড়ছিল। ওমিক্রনে শিশুরাও আক্রান্ত হতে পারে। এ বার তারাও টিকা পেলে করোনা প্রতিরোধের ক্ষমতা তৈরি হবে।
15 साल से 18 साल की आयु के बीच के जो बच्चे हैं, अब उनके लिए देश में वैक्सीनेशन प्रारंभ होगा।
— PMO India (@PMOIndia) December 25, 2021
2022 में, 3 जनवरी को, सोमवार के दिन से इसकी शुरुआत की जाएगी: PM @narendramodi
টিকাকরণের ফলে সংক্রমণ কতটা কমবে এখনই তা বলা না গেলেও টিকায় মৃত্যুহার কমছে। বলছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে করোনার টিকা ওমিক্রন প্রতিরোধে কাজ করছে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে এই বিষয়ে চলতে থাকা গবেষণার বিষয়ে ইতিমধ্যেই জানান হয়েছে। কেন্দ্র ও রাজ্য, দুই সরকারের পক্ষ থেকেই বারবার জনগণকে সচেতন এবং সতর্ক থাকতে বলা হচ্ছে।