আজ খবর ডেস্ক:
Match making ডাক্তার না ইঞ্জিনিয়ার? অধ্যাপক না কর্পোরেট কর্তা? কোন পেশায় থাকলে মিলবে রাশি রাশি বিয়ের প্রস্তাব (Marriage Proposal)? না! কোনও জ্যোতিষীর ভবিষ্যদ্বাণী নয়। দেশের ম্যাচ মেকিং ইন্ডাস্ট্রি (Match Making Industry) থেকে মিলছে এই পরিসংখ্যান।
২০২২ সাল অত্যন্ত আকর্ষণীয় একটি বছর ছিল এই সংস্থাগুলোর ক্ষেত্রে। একাধিক নতুন ট্রেন্ড এ বার দেখা গিয়েছে এই পরিষেবার জগতে৷ অর্থাৎ সাধারণ মানুষ অনেক বেশি করে এখন পাত্রপাত্রীর ওয়েবসাইটে (Matrimonial Website) ভরসা করছেন৷ আর সেখানেই দেখা যাচ্ছে, কোন মানুষদের জন্য ঝড়ের বেগে আসছে বিবাহ প্রস্তাব৷ অন্তত গত বছর কাদের বিয়ের বাজার ছিল তুঙ্গে? Match making
সম্প্রতি একটি ম্যাট্রিমোনিয়াল ওয়েবসাইট ফেরত তথ্য এসেছে প্রকাশ্যে, আর তাতেই উঠে এসেছে চমকপ্রদ তথ্য৷ একটি নির্দিষ্ট পেশার বিবাহযোগ্যরা পাচ্ছেন অজস্র বিবাহ প্রস্তাব৷
তবে তার আগে আরও কয়েকটি তথ্য একটু জেনে নিতে পারেন৷
দেখা যাচ্ছে, ৩০ থেকে ৩৩ বছরের বিবাহযোগ্যদের সবেচেয়ে বেশি সন্ধান করা হয় ম্যাট্রিমোনিয়াল সাইটে৷ আগের বছরের তুলনায় সেই সার্চ বেড়েছে প্রায় ৩৯ শতাংশ৷ অর্থাৎ ৩০-এর থেকে সামান্য বেশি বয়সীদের চাহিদা অন্যদের তুলনায় বেশি৷
তবে যাঁরা পাত্র সন্ধান করছেন, তাঁরা আগে দেখে নিচ্ছেন কতটা আর্থিক নিশ্চয়তা রয়েছে তাঁদের পেশায় এবং জীবনে৷
এবার আসা যাক আসল কথায়, কোন পেশার মানুষদের জন্য বিবাহপ্রস্তাব আসছে ঝড়ের গতিতে? ডাক্তার, ব্যাঙ্কার, প্রফেসরদের থেকেও একটি নির্দিষ্ট পেশার মানুষদের বিয়ে করতে চাইছে উল্টো পক্ষ৷
সেই পেশাটি হল সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়র (Software Engineer)। পরিসংখ্যানে প্রকাশ পেয়েছে, শিক্ষকদের থেকে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের কাছে বিবাহপ্রস্তাব আসছে অনেক বেশি। তালিকায় এর পরেই রয়েছে ব্যাঙ্কার, এইচআর, অ্যাডমিন, ডাক্তার, ফিনান্স, অ্যানালিস্ট, কসালট্যান্ট, অ্যাকাউন্টস, মার্কেটিং, প্রফেসর ও উদ্যোগপতিরা৷
যদিও বিশ্ব জুড়ে সম্প্রতি যেভাবে বিভিন্ন সফটওয়্যার কোম্পানিতে কর্মী ছাঁটাই চলছে সেই পরিপ্রেক্ষিতে এই তালিকা এবার কি বদল হবে? ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।