আজ খবর ডেস্ক- ক্রিসমাসের ভিড় চোখে আঙুল দিয়ে দেখাল, অসতর্কতার পরিণতি। মাত্র কয়েকদিনের মধ্যেই আকাশ ছুঁল করোনা সংক্রমণ। কম যাচ্ছে না ওমিক্রনও।
এই অবস্থায় কড়া সতর্কতার পথে হাঁটতে চলেছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য দপ্তর। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ( WHO) তরফেও এসেছে সতর্কবার্তা। আপাতত নজর বর্ষবরণের আয়োজনে। এই মুহুর্তের খবর, শহর কলকাতার একাধিক অভিজাত ক্লাব বাতিল করল ৩১শে ডিসেম্বর ও ১লা জানুয়ারির পার্টি। ফের নতুন করে কোভিড হাসপাতাল ঘোষণা করা হল এম আর বাঙ্গুর হাসপাতালকে।

সারা দেশের মধ্যে দিল্লি ও মহারাষ্ট্রেই সর্বাধিক ওমিক্রন আক্রান্ত। তালিকার শীর্ষে রয়েছে দিল্লি। রাজধানীতে ওমিক্রন আক্রান্ত একলাফে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬২। অন্যদিকে দ্বিতীয় স্থানে মহারাষ্ট্রেও আড়াইশো পার হয়েছে ওমিক্রন। মহারাষ্ট্রে মোট ওমিক্রন আক্রান্ত ২৫১ জন। এই পরিস্থিতিতে মুম্বইতে বর্ষবরণ উৎসব নিয়ে কড়াকড়ি করা হচ্ছে। হোটেল, রেস্তরাঁ, পানশালায় পার্টি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত জারি করা হয়েছে ১৪৪ ধারা। প্রসঙ্গত নতুন ১৩,১৫৪টি কোভিড কেসের মধ্যে ৮৬ শতাংশ-ই দিল্লি ও মহারাষ্ট্রের।

পাশাপাশি, বাংলাতেও বাড়ছে করোনার সংক্রমণ। বুধবার পশ্চিমবঙ্গে নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ১,১৫৯ জন। তারমধ্যে কলকাতাতেই একদিনে ৫০০ পার করেছে সংক্রমণ। বেড়েছে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যাও। রাজ্যে এই মুহূর্তে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা ১০। বড়দিনের উৎসবে লাগামহীন জনসমাগম ও সেখানে করোনা বিধির প্রতি উদাসীনতা-ই রাজ্যে করোনার সংক্রমণের বাড়বাড়ন্তের কারণ বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা।

রাত পোহালেই ৩১ ডিসেম্বর। তাই গোটা শহর মেতে উঠবে বর্ষবরণের পার্টিতে। এমনটাই ভাবা হয়েছিল। কিন্তু সমস্ত অনুষ্ঠান বাতিল করল কলকাতার বিভিন্ন অভিজাত ক্লাব। এই তালিকায় রয়েছে ক্যালকাটা সুইমিং ক্লাব, রয়্যাল ক্যালকাটা গল্ফ ক্লাব, লেক ক্লাব এবং টলি ক্লাব। স্যাটারডে ক্লাবও এই পথে হাঁটতে চলেছে। তবে সিদ্ধান্ত হবে আজ।
কেন হঠাৎ এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হল?‌ এই বিষয়ে টলি ক্লাবের সিইও অনিল মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘২০২০ সালে ছোট করে অনুষ্ঠান করা হয়েছিল। কিন্তু এবার ৩১ ডিসেম্বর রাতের সমস্ত অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়েছে। সেটা সম্পূর্ণ করোনাভাইরাসের বাড়বাড়ন্তের জন্য।’ এই সিদ্ধান্তকে অনেকে স্বাগত জানালেও প্রশ্ন উঠছে, বর্ষবরণের রাতে কী মেতে উঠবে পার্ক স্ট্রিট?‌

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে একলাফে ৩০ শতাংশ ।গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে  নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ১৩ হাজার ১৫৪ জন। প্রাণ হারিয়েছেন ২৬৮ জন। সেইসঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যাও। ভারতে ইতিমধ্যেই ওমিক্রন আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৬১ জন।

রাত পোহালেই ৩১ ডিসেম্বর। তাই গোটা শহর মেতে উঠবে বর্ষবরণের পার্টিতে। এমনটাই ভাবা হয়েছিল। কিন্তু সমস্ত অনুষ্ঠান বাতিল করল কলকাতার বিভিন্ন অভিজাত ক্লাব। এই তালিকায় রয়েছে ক্যালকাটা সুইমিং ক্লাব, রয়্যাল ক্যালকাটা গল্ফ ক্লাব, লেক ক্লাব এবং টলি ক্লাব। স্যাটারডে ক্লাবও এই পথে হাঁটতে চলেছে। তবে সিদ্ধান্ত হবে আজ।
কেন হঠাৎ এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হল?‌ এই বিষয়ে টলি ক্লাবের সিইও অনিল মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘২০২০ সালে ছোট করে অনুষ্ঠান করা হয়েছিল। কিন্তু এবার ৩১ ডিসেম্বর রাতের সমস্ত অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়েছে। সেটা সম্পূর্ণ করোনাভাইরাসের বাড়বাড়ন্তের জন্য।’ এই সিদ্ধান্তকে অনেকে স্বাগত জানালেও প্রশ্ন উঠছে, বর্ষবরণের রাতে কী মেতে উঠবে পার্ক স্ট্রিট?‌

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *